মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2023 – গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

আজকের এই পোস্ট এ আমরা জ্ঞানচক্ষু গল্পের সমস্ত প্রশ্ন উত্তর সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী সম্পর্কে আলোচনা করবো । আশাপূর্ণা দেবীর লেখা জ্ঞানচক্ষু গল্পের MCQ, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগামী সালের পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ। Madhyamik Bengali Suggestion 2023 এর কথা মাথায় রেখে আমরা সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলি নীচে আলোচনা করলাম উত্তর সহ ।আপনারা যদি মাধ্যমিক পরীক্ষার সাজেশান বাংলা বিষয়ের জন্য খুঁজছেন তবে আপনার এই পোস্ট টি খুব বেশী সাহায্য করবে । এই প্রশ্নগুলি পরীক্ষাতে আসার সম্ভাবনা অনেক বেশী ।

জ্ঞানচক্ষু মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2023

সঠিক উত্তর টি নির্বাচন করুন – প্রতিটি প্রশ্নের মান ১

১. তপনের লেখা গল্প তার মেসোমশাইকে কে দিয়েছিল?
(ক) মা (খ) বড়োমাসি (গ) ছোটোমাসি (ঘ) বাবা
উত্তরঃ (গ) ছোটোমাসি

২. কাকে দেখে তপনের চোখ মার্বেলের মতন হয়ে গেল?
(ক) দিদি (খ) নতুন মেসোমশাই (গ) বাবা (ঘ) নতুন পিসেমশাই
উত্তরঃ (খ) নতুন মেসোমশাই

৩. নতুন মেলোমশাই ছিলেন একজন
(ক) লেখক (খ) গায়ক (গ) শিক্ষক (ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) লেখক

৪. “ছোটোমাসি সেই দিকেই ধাবিত হয়।”ছোটোমাসি ধাবিত হয়—
(ক) ছোটোমেসোর দিকে (খ) রান্নাঘরের দিকে (গ) তপনের দিকে (ঘ) ছাদের দিকে

৫. তপনের কোন্ মেসোমশাই বই লেখেন?
(ক) বড়ো মেসোমশাই (খ) ছোটো মেসোমশাই (গ) মেজো মেসোমশাই (ঘ) সেজো মেসোমশাই
উত্তরঃ (খ) ছোটো মেসোমশাই

৬. তপনের ছোটোমেসো ‘এদেশের কিছু হবে না’ বলে মন্তব্য করে কী দেখতে চলে যান?
(ক) তাজমহল (খ) চিড়িয়াখানা (গ) জাদুঘর (ঘ) সিনেমা
উত্তরঃ (ঘ) সিনেমা

৭. তপনের ছোটোমেসসা কী উপলক্ষ্যে শ্বশুরবাড়িতে এসেছেন?
(ক) পৈতে (খ) বিয়ে (গ) অন্নপ্রাশন (ঘ) শ্রাদ্ধ
উত্তরঃ (খ) বিয়ে

৮. তপনের লেখা গল্পটি নিয়ে কে চলে গিয়েছিলেন?
(ক) তপনের মেসোমশাই (খ) তপনের ছোটোমাসি (গ) তপনের মা (ঘ) তপনের বাবা
উত্তরঃ (গ) তপনের মা

৯. তপন কটা গল্প লিখেছিল?
(ক) একটা (গ) চারটে (ঘ) তিনটে
উত্তরঃ (খ) দুটো

১০. ছোটোমেলোমশাই তপনের গল্প হাতে পেয়ে কী বলেছিলেন?(
ক) আর-একটা লেখার কথা (খ) আরও দুটো গল্প দেওয়ার কথা
(গ) এই গল্পটাই একটু কারেকশান করার কথা (ঘ) কোনোটাই নয়

উত্তরঃ (গ) এই গল্পটাই একটু কারেকশান করার কথা
১১. তপন বিয়েবাড়িতে কী নিয়ে এসেছিল?
(ক) ব্যাট ও বল (খ) গল্পের বই (গ) গানের খাতা (ঘ) হোমটাস্কের খাতা
উত্তরঃ (ঘ) হোমটাস্কের খাতা

১২. তপন তার গল্পটা লিখেছিল—
(ক) দুপুরবেলা (খ) সন্ধ্যেবেলা (গ) বিকেলবেলা (ঘ) গভীর রাতে
উত্তরঃ (ক) দুপুরবেলা

১৩. কোন পত্রিকায় তপনের লেখা ছাপা হয়েছিল?
(ক) ধ্রুবতারা (খ) ভারতী (গ) সাহিত্যচর্চা (ঘ) সন্ধ্যাতারা
উত্তরঃ (ঘ) সন্ধ্যাতারা

১৪. তপনের লেখা গল্পটার নাম কি ছিল—
(ক) ছুটি (খ) অবসর (গ) প্রথম দিন (ঘ) কোনোটাই নয়
উত্তরঃ (গ) প্রথম দিন

১৫. সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যাওয়ার কারণ
(ক) তপনের ছেটোমাসির বিয়ে (খ) তপনের গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়েছে (গ) তপন পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে (ঘ) সবগুলি সঠিক
উত্তরঃ (খ) তপনের গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়েছে

১৬. তপনের লেখা গল্প তার মেসোমশাইকে কে দিয়েছিল?
(ক) মা (খ) বড়োমাসি (গ) ছোটোমাসি (ঘ) বাবা
উত্তরঃ (গ) ছোটোমাসি

১৭. কাকে দেখে তপনের চোখ মার্বেলের মতন হয়ে গেল?
(ক) দিদি (খ) নতুন মেসোমশাই (গ) বাবা (ঘ) নতুন পিসেমশাই
উত্তরঃ (খ) নতুন মেসোমশাই

১৮. নতুন মেলোমশাই ছিলেন একজন
(ক) লেখক (খ) গায়ক (গ) শিক্ষক (ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) লেখক

১৯. “ছোটোমাসি সেই দিকেই ধাবিত হয়।”ছোটোমাসি ধাবিত হয়—
(ক) ছোটোমেসোর দিকে (খ) রান্নাঘরের দিকে (গ) তপনের দিকে (ঘ) ছাদের দিকে

২০. তপনের কোন্ মেসোমশাই বই লেখেন?
(ক) বড়ো মেসোমশাই (খ) ছোটো মেসোমশাই (গ) মেজো মেসোমশাই (ঘ) সেজো মেসোমশাই
উত্তরঃ (খ) ছোটো মেসোমশাই

২১. তপনের ছোটোমেসো ‘এদেশের কিছু হবে না’ বলে মন্তব্য করে কী দেখতে চলে যান?
(ক) তাজমহল (খ) চিড়িয়াখানা (গ) জাদুঘর (ঘ) সিনেমা
উত্তরঃ (ঘ) সিনেমা

২২. তপনের ছোটোমেসসা কী উপলক্ষ্যে শ্বশুরবাড়িতে এসেছেন?
(ক) পৈতে (খ) বিয়ে (গ) অন্নপ্রাশন (ঘ) শ্রাদ্ধ
উত্তরঃ (খ) বিয়ে

২৩. তপনের লেখা গল্পটি নিয়ে কে চলে গিয়েছিলেন?
(ক) তপনের মেসোমশাই (খ) তপনের ছোটোমাসি (গ) তপনের মা (ঘ) তপনের বাবা
উত্তরঃ (গ) তপনের মা

২৪. তপন কটা গল্প লিখেছিল?
(ক) একটা (গ) চারটে (ঘ) তিনটে
উত্তরঃ (খ) দুটো

২৫. ছোটোমেলোমশাই তপনের গল্প হাতে পেয়ে কী বলেছিলেন?
(ক) আর-একটা লেখার কথা (খ) আরও দুটো গল্প দেওয়ার কথা

(গ) এই গল্পটাই একটু কারেকশান করার কথা (ঘ) কোনোটাই নয়
উত্তরঃ (গ) এই গল্পটাই একটু কারেকশান করার কথা

২৬. তপন বিয়েবাড়িতে কী নিয়ে এসেছিল?
(ক) ব্যাট ও বল (খ) গল্পের বই (গ) গানের খাতা (ঘ) হোমটাস্কের খাতা
উত্তরঃ (ঘ) হোমটাস্কের খাতা

২৭. তপন তার গল্পটা লিখেছিল—
(ক) দুপুরবেলা (খ) সন্ধ্যেবেলা (গ) বিকেলবেলা (ঘ) গভীর রাতে
উত্তরঃ (ক) দুপুরবেলা

২৮. কোন পত্রিকায় তপনের লেখা ছাপা হয়েছিল?
(ক) ধ্রুবতারা (খ) ভারতী (গ) সাহিত্যচর্চা (ঘ) সন্ধ্যাতারা
উত্তরঃ (ঘ) সন্ধ্যাতারা

২৯. তপনের লেখা গল্পটার নাম কি ছিল—
(ক) ছুটি (খ) অবসর (গ) প্রথম দিন (ঘ) কোনোটাই নয়
উত্তরঃ (গ) প্রথম দিন

৩০. সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যাওয়ার কারণ
(ক) তপনের ছেটোমাসির বিয়ে (খ) তপনের গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়েছে (গ) তপন পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে (ঘ) সবগুলি সঠিক
উত্তরঃ (খ) তপনের গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়েছে

১. তপনের গল্প পড়ে ছোট মাসি কী বলেছিল ? [মাধ্যমিক-২০১৭]
উত্তর:- তপনের লেখা গল্পটির পুরোটা না পড়ে তার প্রশংসা করেন এবং গল্পটি কোথাও থেকে নকল করেছে কি না তা জিজ্ঞাসা করেন ।

২.”সূচীপত্রেও নাম রয়েছে”— সূচীপত্রে কী লেখা ছিল ?
উত্তর:- সূচীপত্রে লেখা ছিল ‘প্রথম দিন’ (গল্প) শ্রীতপনকুমার রায় ।

৩ . “একটু ‘কারেকশন’ করে ইয়ে করে দিলে ছাপাতে দেওয়া চলে ।” — কে কী ছাপানোর কথা বলেছেন ? [মাধ্যমিক-২০১৮]
উত্তর:- তপনের নতুন মেসোমশাই, যিনি একজন অধ্যাপক ও লেখক, তিনি ‘প্রথমদিন’ নাম তপনের লেখা প্রথম গল্পটি ছাপানোর কথা বলেছেন ।

৪. “এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের” — কোন বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল ?
উত্তর:- একজন লেখকও যে সাধারণ মানুষের মতো হতে পারে, তাদের আচরণও আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই হয়ে থাকে, সেই বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল ।

৫. “মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা” — কোন কাজকে ‘মেসোর উপযুক্ত কাজ’ বলে ছোটোমাসি মনে করেন ?
উত্তর:- তপন একটা গল্প লিখেছিল । তার লেখক মেসোমশাই সেই গল্প সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় ছাপার ব্যবস্থা করে দিলে সেটাই মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে বলে ছোটোমাসি মনে করেন ।

৬. “অনেক বই ছাপা হয়েছে” — কার অনেক বই ছাপা হয়েছে ?
উত্তর:- তপনের লেখক ছোটোমেসোর অনেক বই ছাপা হয়েছে ।

৭. লেখার প্রকৃত মূল্য কে বুঝবে বলে তপন মনে করেছিল ?
উত্তর:- তপনের লেখক ছোটোমেসোই তার লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন বলে তপন মনে করেছিল ।

৮. “লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝলে নতুন মেসোই বুঝবে ।” —লেখার প্রকৃত মূল্য কেবল নতুন মেসোই বুঝবেন কেন ?
উত্তর:- তপনের নতুন মেসো একজন নামকরা লেখক । তাই লেখক মানুষ হিসেবে তিনিই তপনের লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন ।

৯. সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় লেখা ছাপা প্রসঙ্গে তপনর মেসোমশাই কী বলেছিলেন ?
উত্তর:- সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন তপনের মেসোমশাইয়ের পরিচিত । তপনের লেখা দেখে মেসোমশাই বলেছিলেন, তিনি যদি সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদককে লেখা ছাপানোর কথা বলেন তাহলে সম্পাদকমশাই না বলতে পারবেন না ।

১০. “তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী ?” —তপনের লেখক হতে বাধা ছিল কেন ?
উত্তর:- তপন মনে করত লেখকরা তার মতো সাধারণ মানুষ নয়, তাঁরা হয়তো অন্য গ্রহের জীব । নতুন মেসোকে দেখে তপন বুঝতে পারল তিনি আর পাঁচজনের মতোই সাধারণ মানুষ, আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নন । তাই তপনেরও লেখক হতে কোনো বাধা নেই ।

১১. তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছোটোমেসো কী বলেছিলেন ?
উত্তর:- তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছোটোমেসো বলেছিলেন যে গল্পটা ভালোই হয়েছে । শুধু একটু সংশোধন করে দেওয়া দরকার । তাহলেই তার লেখা ছাপতে দেওয়া যাবে ।

১২. কী কারণে মেসোমশাই তপনের লেখা ভালো বলেছিলেন ?
উত্তর:- ছোটোমেসোমশাইয়ের নতুন বিয়ে হয়েছে, তাই শ্বশুরবাড়ির একটি বাচ্চা ছেলেকে খুশি করতেই মূলত তপনের মেসোমশাই লেখা ভালো হয়েছে বলেছিলেন ।

১৩. “তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।” —তপনের এই অবস্থার কারণ কী ?
উত্তর:- নতুন মেসো তপনের লেখাটা ‘কারেকশান’ বা সংশোধন করে ছাপিয়ে দিতে চাইলে তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।

১৪. “আর সেই সুযোগেই দেখতে পাচ্ছে তপন—” তপন কী দেখতে পাচ্ছিল ?
উত্তর:- তপনের নিজের ছোটোমেসো একজন লেখক হওয়ায় সে দেখতে পাচ্ছিল, লেখক মানে আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নন, তিনিও তপনের মতোই সাধারণ মানুষ ।

১৫. “ছোটোমাসি সেই দিকে ধাবিত হয় ।”— ছোটোমাসি কোন দিকে ধাবিত হয় ?
উত্তর:- মেসোমশাই যেখানে দিবানিদ্রা দিচ্ছিলেন সেদিকে ছোটোমাসি ধাবিত হয় ।

১৬. “এইসব মালমশলা নিয়ে বসে ।” — কীসের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর:- অল্পবয়সি ছেলেমেয়েরা গল্প লিখতে গিয়ে রাজারানির গল্প, খুন-জখম, অ্যাকসিডেন্ট, না খেতে পেয়ে মরে যাওয়া ইত্যাদি যেসব বিষয়ে লেখে, সেসবের কথা বলা হয়েছে ।

১৭. “এটা খুব ভালো ।” —বক্তার এ কথা বলার কারণ কী ছিল ?
উত্তর:- তপন তার ভরতি হওয়ার দিনের অভিজ্ঞতা আর অনুভূতির বিষয় নিয়ে গল্প লিখেছিল বলে প্রশংসা করেই তপনের মেসোমশাই মন্তব্যটি করেন ।

১৮. “বিকেলে চায়ের টেবিলে উঠে কথাটা”— চায়ের টেবিলে কোন কথা ওঠে ?
উত্তর:- তপনের গল্প লেখা আর মেসোমশাইয়ের তা ছাপিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির কথাই বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে ।

১৯. “তপন অবশ্য মাসির এই হইচইতে মনে মনে পুলকিত হয় ।” —তপনের এই পুলকের কারণ কী ?
উত্তর:- তপনের মাসি তপনের লেখা নিয়ে মেসোমশাইয়ের কাছে গিয়ে হইচই করলে তপন মনে মনে পুলকিত হয় কারণ তার লেখার মূল্য একমাত্র মেসোমশাইয়ের পক্ষে বোঝা সম্ভব ।

২০. “যেন নেশায় পেয়েছে”— কোন নেশার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর :- তপন তার লেখক মেসোকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি গল্প লিখে ফেলে । ছোটোমাসির উৎসাহে মেসো তার গল্প ছাপিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন । এরপর থেকেই তপনকে লেখার নেশায় পায় । তারপর সে দু-তিনটে গল্পও লিখে ফেলে ।

প্রতিটি প্রশ্নের মান ৩ নম্বর

১। ‘সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যায়’—সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যাওয়ার কারণ কী?

উত্তরঃ শোরগোল পড়ে যাওয়ার কারণ : প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে তপনের লেখা গল্প। ছেপে বেরোলে সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যায়। জ্ঞানচক্ষু গল্পে দেখা যায়—তপনের কাচা হাতের গল্পটিকে মেসো সংশোধন করে নিজের প্রভাব খাটিয়ে সন্ধ্যাতারা সম্পাদককে দিয়ে প্রকাশ করিয়েছেন। জীবনের প্রথম গল্প ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত হলে অনাবিল উত্তেজনায় তপন আনন্দে মাতোয়ারা হয়। আর সেই খবরে সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যায়।

২। “পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে”, কার মধ্যে কেন এমন ভাবনার উদয় হয়েছিল ?

উত্তরঃ ভাবনার উদয় : গল্পের প্রধান চরিত্র তপনের মধ্যে এমন ভাবনার উদয় হয়েছিল। তপনের লেখা গল্প ছাপা হয়ে প্রকাশিত হবে। এটা ছিল তপনের কাছে কল্পনার অতীত। ফলে মেসোর হাতে সন্ধ্যাতারা পত্রিকা দেখে তপনের বুকের রক্ত ছলকে ওঠে। তবে কী সত্যিই তার গল্প ছাপা হয়েছে এবং সে লেখা হাজার হাজার ছেলের হাতে ঘুরবে। তপনের কাছে এটা একটা অলৌকিক ঘটনা বলে মনে হয়।

৩ | “ক্রমশ ও কথাটা ছড়িয়ে পড়ে।”—কোন কথা, ওই কথা ছড়িয়ে পড়ায় কী ঘটেছিল?

উত্তরঃ কারেকশানের কথা : তপনের প্রকাশিত গল্পটি আসলে ছোটো মেসোমশাই কিছুটা কারেকশান করে দিয়েছেন—এই কথাটা ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ে বাড়িতে।
মেসোর মহত্তের কথা : ছোটো মেসোমশাই-এর কারেকশানের কথা বাড়ির সবাই জেনে গেলে তপনের গল্প লেখার কৃতিত্ব খানিকটা কমে যায়। তপনের বাবা, কাকা, ছোটো মেসোমশাই-এর হাতের ছোঁয়াকে বেশি গুরুত্ব দিতে চান। সেদিন পারিবারিক আলোচনায় তপনের গল্পের কথা উঠলেও নতুন মেসোর মহত্ত্বের কথা ঘুরে ফিরে আসে।

৪ | “এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের।”—কোন বিষয়ে কেন তপনের সন্দেহ ছিল ?

উত্তরঃ তপনের সন্দেহ নিরশন : আশাপূর্ণা দেবী রচিত জ্ঞানচক্ষু নামক গল্প থেকে অংশটি গৃহীত হয়েছে। তপন জানত না যে, লেখকরা তার বাবা, কাকা কিংবা মামার মতো একজন সাধারণ মানুষ। তার সন্দেহ দূর হয় ছোটো মেসোমশাইকে দেখে। তিনি একজন লেখক। কিন্তু অন্য সাধারণ মানুষের মতো দাড়ি কামান। সিগারেট খান, খাবার অতিরিক্ত হলে ফিরিয়ে দেন, স্নান করেন, ঘুমোন। এমনকি আর সকলের মতো খবরের কাগজের খবর নিয়ে গল্প কিংবা তর্ক করেন। অবসর সময়ে সিনেমা দেখেন কিংবা বেড়াতেও বের হন। এসব দেখে তপনের সন্দেহ দূর হয় ও সে বিশ্বাস করে লেখকরাও সাধারণ মানুষ।

৫ | তপনের মনে হয় আজ যেন তার জীবনে সবচেয়ে দুঃখের দিন। কী কারণে তপনের এরূপ মনে হয়েছিল ?

উত্তরঃ তপনের মনে হওয়ার কারণ : তপনের প্রথম লেখা গল্পটি নতুন মেসোমশাই-এর সুপারিশে সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। ছাপা গল্পটি পাঠ করে তপন। অবাক হয়ে যায়। কারণ তার নতুন মেসোমশাই গল্পটিকে ঠিকঠাক করতে গিয়ে সম্পূর্ণ পাল্টে দিয়েছেন। ছাপানো গল্পের মধ্যে তপন নিজেকে খুঁজে পায় না। তার মনে হয় অন্য কারোর লেখা ছাপা হয়েছে। শ্রী তপন কুমার রায় নাম দিয়ে। নিজের সৃষ্টিকে পরিবর্তিত হতে দেখে তপনের মন বেদনায় ভরে ওঠে।

৬) ‘যেন নেশায় পেয়েছে’-কীসের নেশা, কীভাবে তাকে নেশায় পেয়েছে?

উত্তরঃ লেখার নেশা : আশাপূর্ণা দেবীর জ্ঞানচক্ষু গল্পে তপনের গল্প লেখার নেশার কথা বলা হয়েছে।
লেখার প্রতি আসক্তি : তপন একজন সাহিত্য প্রেমী বালক। গল্প লেখা ও সেগুলি ছাপা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে তার প্রচণ্ড কৌতূহল ছিল। মাসির বিয়ের পর লেখক মেসোমশাইকে খুব কাছ থেকে দেখতে পায় এবং গল্প লেখার রহস্যও তার কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়। তপন একটি গল্প লিখে ছোটোমাসিকে দেখালে মাসি সেটা মেসোমশাইকে দেখায়। তখন তিন সেটা পত্রিকায় ছাপিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। এতে আরও উৎসাহিত হয়ে তপন একের পর এক গল্প লেখার নেশায় মগ্নহয়ে ওঠে।

৭) “বুকের রক্ত ছলকে ওঠে তপনের”—কখন এবং কেন তপনের এরকম অনুভূত হয়েছিল?

উত্তরঃ তপনের অনুভূতি : পুজোর ছুটির অনেকদিন পর ছোটোমাসি আর মেসোমশাই হাতে একখানা সন্ধ্যাতারা পত্রিকা নিয়ে তপনদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। সেই দিন তপনের এইরকম অনুভূতি হয়েছিল। সাহিত্য রচনা এবং প্রকাশ সম্পর্কে তপনের দারুণ কৌতুহল ছিল তাই ছােটো মেসোমশাই তার লেখা গল্প সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় ছাপানোর জন্য যখন নিয়ে গিয়েছিলেন তখন তপন উৎসাহিত হয়। তবে অপেক্ষা করতে করতে তপন গল্প। প্রকাশের আশা ছেড়ে দিয়েছিল। ঠিক এই সময় ছোটো মাসি আর মেসোমশাই সন্ধ্যাতারা পত্রিকা নিয়ে তাদের বাড়িতে আসায় তার গল্প প্রকাশের আবেগ উৎকণ্ঠায় তপনের এরকম অনুভূতি হয়েছিল।

৮) রত্নের মূল্য জহুরির কাছে। রত্ন এবং জহুরি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তরঃ রত্ন ও জহুরি : আশাপূর্ণা দেবী রচিত জ্ঞানচক্ষু নামাঙ্কিত গল্পে রত্ন বলতে তপনের লেখা গল্পটিকে এবং জহুরি বলতে তপনের ছোটো মেসোকে বোঝানো হয়েছে।
তপন যে গল্পটি লিখেছিল তা দেখে তার ছোটো মাসি যথেষ্ট ভালো বললেও প্রকৃত বিচারকের রায় দরকার ছিল তপনের। আর এই বিষয়ে লেখক হিসাবে পরিচিত তার ছোটোমেসো যে যোগ্য ব্যক্তি তাতে কারো সন্দেহ থাকতে পারে না। তাই রত্নের মূল্য ও গুরুত্ব যেমন একজন জহুরি সবথেকে ভালো বোঝেন। তেমনই তপনের গল্পের কদরও ছোটোমেসোই বুঝতে পারবে।

৯) ‘শুধু এ দুঃখের মুহর্তে গভীরভাবে সংকল্প করে তপন।” কোন দুঃখের মুহুর্তের কথা বলা হয়েছে। তপন কী সংকল্প নিয়েছিল ?

উত্তরঃ দুঃখের মুহূর্ত : সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় নিজের ছাপা গল্প পড়তে গিয়ে যখন তপন বুঝল গল্পটি ছোটো মেসোমশাই আগাগোড়া কারেকশান করে দিয়েছেন। নিজের গল্পে নিজেকে না পেয়ে তপন খুব দুঃখ পেয়েছিল।
তপনের সংকল্প :এই দুঃখের মুহূর্তে তপন সংকল্প করে, যদি কখনো নিজের লেখা ছাপতে দেয়, তবে কারো মাধ্যমে নয়, নিজে গিয়ে পত্রিকা অফিসে দিয়ে আসবে। যদি তাতে তার গল্প ছাপা না হয় তবুও। কারণ কেউ সুপারিশ করে তার লেখা ছেপে দিয়েছে এমন কথা যেমন অপমানের, তেমনই কষ্টের। নিজের লেখা পড়তে গিয়ে অন্যের লেখা পড়া খুবই কষ্টকর।

জ্ঞানচক্ষু সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর মান ১

১. তপনের গল্প পড়ে ছোট মাসি কী বলেছিল ? [মাধ্যমিক-২০১৭]
উত্তর:- তপনের লেখা গল্পটির পুরোটা না পড়ে তার প্রশংসা করেন এবং গল্পটি কোথাও থেকে নকল করেছে কি না তা জিজ্ঞাসা করেন ।

২.”সূচীপত্রেও নাম রয়েছে”— সূচীপত্রে কী লেখা ছিল ?
উত্তর:- সূচীপত্রে লেখা ছিল ‘প্রথম দিন’ (গল্প) শ্রীতপনকুমার রায় ।

৩ . “একটু ‘কারেকশন’ করে ইয়ে করে দিলে ছাপাতে দেওয়া চলে ।” — কে কী ছাপানোর কথা বলেছেন ? [মাধ্যমিক-২০১৮]
উত্তর:- তপনের নতুন মেসোমশাই, যিনি একজন অধ্যাপক ও লেখক, তিনি ‘প্রথমদিন’ নাম তপনের লেখা প্রথম গল্পটি ছাপানোর কথা বলেছেন ।

৪. “এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের” — কোন বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল ?
উত্তর:- একজন লেখকও যে সাধারণ মানুষের মতো হতে পারে, তাদের আচরণও আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই হয়ে থাকে, সেই বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল ।

৫. “মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা” — কোন কাজকে ‘মেসোর উপযুক্ত কাজ’ বলে ছোটোমাসি মনে করেন ?
উত্তর:- তপন একটা গল্প লিখেছিল । তার লেখক মেসোমশাই সেই গল্প সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় ছাপার ব্যবস্থা করে দিলে সেটাই মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে বলে ছোটোমাসি মনে করেন ।

৬. “অনেক বই ছাপা হয়েছে” — কার অনেক বই ছাপা হয়েছে ?
উত্তর:- তপনের লেখক ছোটোমেসোর অনেক বই ছাপা হয়েছে ।

৭. লেখার প্রকৃত মূল্য কে বুঝবে বলে তপন মনে করেছিল ?
উত্তর:- তপনের লেখক ছোটোমেসোই তার লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন বলে তপন মনে করেছিল ।

৮. “লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝলে নতুন মেসোই বুঝবে ।” —লেখার প্রকৃত মূল্য কেবল নতুন মেসোই বুঝবেন কেন ?
উত্তর:- তপনের নতুন মেসো একজন নামকরা লেখক । তাই লেখক মানুষ হিসেবে তিনিই তপনের লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন ।

৯. সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় লেখা ছাপা প্রসঙ্গে তপনর মেসোমশাই কী বলেছিলেন ?
উত্তর:- সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন তপনের মেসোমশাইয়ের পরিচিত । তপনের লেখা দেখে মেসোমশাই বলেছিলেন, তিনি যদি সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদককে লেখা ছাপানোর কথা বলেন তাহলে সম্পাদকমশাই না বলতে পারবেন না ।

১০. “তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী ?” —তপনের লেখক হতে বাধা ছিল কেন ?
উত্তর:- তপন মনে করত লেখকরা তার মতো সাধারণ মানুষ নয়, তাঁরা হয়তো অন্য গ্রহের জীব । নতুন মেসোকে দেখে তপন বুঝতে পারল তিনি আর পাঁচজনের মতোই সাধারণ মানুষ, আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নন । তাই তপনেরও লেখক হতে কোনো বাধা নেই ।

১১. তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছোটোমেসো কী বলেছিলেন ?
উত্তর:- তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছোটোমেসো বলেছিলেন যে গল্পটা ভালোই হয়েছে । শুধু একটু সংশোধন করে দেওয়া দরকার । তাহলেই তার লেখা ছাপতে দেওয়া যাবে ।

১২. কী কারণে মেসোমশাই তপনের লেখা ভালো বলেছিলেন ?
উত্তর:- ছোটোমেসোমশাইয়ের নতুন বিয়ে হয়েছে, তাই শ্বশুরবাড়ির একটি বাচ্চা ছেলেকে খুশি করতেই মূলত তপনের মেসোমশাই লেখা ভালো হয়েছে বলেছিলেন ।

১৩. “তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।” —তপনের এই অবস্থার কারণ কী ?
উত্তর:- নতুন মেসো তপনের লেখাটা ‘কারেকশান’ বা সংশোধন করে ছাপিয়ে দিতে চাইলে তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।

১৪. “আর সেই সুযোগেই দেখতে পাচ্ছে তপন—” তপন কী দেখতে পাচ্ছিল ?
উত্তর:- তপনের নিজের ছোটোমেসো একজন লেখক হওয়ায় সে দেখতে পাচ্ছিল, লেখক মানে আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নন, তিনিও তপনের মতোই সাধারণ মানুষ ।

১৫. “ছোটোমাসি সেই দিকে ধাবিত হয় ।”— ছোটোমাসি কোন দিকে ধাবিত হয় ?
উত্তর:- মেসোমশাই যেখানে দিবানিদ্রা দিচ্ছিলেন সেদিকে ছোটোমাসি ধাবিত হয় ।

১৬. “এইসব মালমশলা নিয়ে বসে ।” — কীসের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর:- অল্পবয়সি ছেলেমেয়েরা গল্প লিখতে গিয়ে রাজারানির গল্প, খুন-জখম, অ্যাকসিডেন্ট, না খেতে পেয়ে মরে যাওয়া ইত্যাদি যেসব বিষয়ে লেখে, সেসবের কথা বলা হয়েছে ।

১৭. “এটা খুব ভালো ।” —বক্তার এ কথা বলার কারণ কী ছিল ?
উত্তর:- তপন তার ভরতি হওয়ার দিনের অভিজ্ঞতা আর অনুভূতির বিষয় নিয়ে গল্প লিখেছিল বলে প্রশংসা করেই তপনের মেসোমশাই মন্তব্যটি করেন ।

১৮. “বিকেলে চায়ের টেবিলে উঠে কথাটা”— চায়ের টেবিলে কোন কথা ওঠে ?
উত্তর:- তপনের গল্প লেখা আর মেসোমশাইয়ের তা ছাপিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির কথাই বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে ।

১৯. “তপন অবশ্য মাসির এই হইচইতে মনে মনে পুলকিত হয় ।” —তপনের এই পুলকের কারণ কী ?
উত্তর:- তপনের মাসি তপনের লেখা নিয়ে মেসোমশাইয়ের কাছে গিয়ে হইচই করলে তপন মনে মনে পুলকিত হয় কারণ তার লেখার মূল্য একমাত্র মেসোমশাইয়ের পক্ষে বোঝা সম্ভব ।

২০. “যেন নেশায় পেয়েছে”— কোন নেশার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর :- তপন তার লেখক মেসোকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি গল্প লিখে ফেলে । ছোটোমাসির উৎসাহে মেসো তার গল্প ছাপিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন । এরপর থেকেই তপনকে লেখার নেশায় পায় । তারপর সে দু-তিনটে গল্পও লিখে ফেলে ।

জ্ঞানচক্ষু ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন মান ৩

১. “কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল”— কোন কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল?

২. “নতুন মেসসাকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের”— কীভাবে তপনের নতুন মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গিয়েছিল?

৩. লেখকদের সম্পর্কে তপনের কী ধারণা ছিল এবং কীভাবে সেই ধারনা পালটে গেল?

৪. “রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই।”—কথাটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

৫ “গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল তপনের”—তপনের গায়ে কেন কাঁটা দিয়ে উঠল?

৬ . “হঠাৎ ভয়ানক একটা উত্তেজনা অনুভব করে তপন।” তপনের উত্তেজনার কারণ বর্ণনা করো।

৭. তপনের বাড়িতে তার কী নাম কেন প্রচলিত হয়েছিল?

৮. “বুকের রক্ত চলকে ওঠে তপনের।”—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ব্যাখ্যা লেখো।

৯. তপনের প্রথম গল্পটি বের হওয়ার পর তার বাড়ির লোকের প্রতিক্রিয়া কীরূপ?

১০. তপনের লেখা গল্প সম্পর্কে তার বাবা ও মেজোকাকু কী বলে?

১১. “যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না।”— ‘আহ্লাদ’ হওয়ার কথা ছিল কেন? ‘আহ্লাদ’ খুঁজে না-পাওয়ার কারণ কী?

১২. তপন গল্প লিখে তার ছোটোমাসিকে দেখালে সে তপনের সঙ্গে কীরকম ব্যবহার করে?

জ্ঞানচক্ষু রচনাধর্মী প্রশ্ন মাধ্যমিক বাংলা সাজেশান ( প্রস্নমান ৫ )

১) “রত্নের মুল্য জহুরির কাছেই।”— ‘রত্ন’ কে? ‘জহুরি’ কে? কথাটির অর্থ পরিস্ফুট করো। ১+১+৩

২) “লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝলে নতুন মেসোই বুঝবে”— এ কথা কার, কেন মনে হয়েছিল তা আলোচনা করো।

৩) “লেখার পর যখন পড়ল, গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল তপনের”। — কোন্ লেখার কথা এখানে বলা হয়েছে?

৪) “কোনোখান থেকে টুকলিফাই করিসনি তো?”—কে, কাকে এই কথাটি বলেছে? কখন বলেছে? কথাটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো। ২+১+২

৫) “কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল!”—তপন কে? কথাটা কী ছিল? তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল কেন? ১+১+৩

৬) “গল্প ছাপা হলে যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না। ”কার সম্পর্কে এই কথা বলা হয়েছে? কখন এই মন্তব্য করা হয়েছে? তার সেই ভয়ংকর আহ্লাদ খুঁজে না-পাওয়ার কারণ কী? ১+২+২

৭) জ্ঞানচক্ষু’ গল্পে তপনের জ্ঞানচক্ষুর উন্মীলন কীভাবে হয়েছে তা বর্ণনা করো।

৮) “ছোটোমাসিই ওর চিরকালের বন্ধু।”—কার সম্পর্কে কথাটি বলা হয়েছে? কখন বলা হয়েছে? কথাটির তাৎপর্য লেখো। ১+২+২

Leave a Comment

error: